TOP আলু চাষের পদ্ধতি, NB ARTICLE, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, SECRETS

Top আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, Secrets

Top আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, Secrets

Blog Article

গাছ কিছুটা ছড়ানো, কান্ডের সংখ্যা বেশি ও হালকা সবুজ। অংকুরোধগম  হতে ৩ মাসের বেশি সময় লাগে। এজন্য আলু সাধারণ তাপমাত্রায় ৫-৬ মাস পর্যন্ত ঘরে সংরক্ষণ করা যায়। জাতটি মড়ক ও ভাইরাস রোগ সহনশীল। বগুড়া ও রংপুর অঞ্চলে দেশী আলুর চাষ কমিয়ে এ জাত চাষ করা যায় এবং দেশী আলুর মতই তা অনেকদিন সংরক্ষণ করা যায়।

• আলুতে সুতালি পোকা দেখা গেলে সাথে সাথে বাছাই করে অনেক দূরে গর্ত করে পুঁতে ফেলতে হবে।

আলু চাষে একর প্রতি ইউরিয়া ১১২ কেজি, টিএসপি ৭৫ কেজি, এমওপি ১১২ কেজি, জিপসাম ৪০ কেজি, জিংক সালফেট ৫ কেজি এবং বোরণ সার ৪ কেজি ব্যবহার করতে হয়। অর্ধেক ইউরিয়া, অর্ধেক এমওপি ও সম্পূর্ণ টিএসপি এক সাথে মিশিয়ে বীজ আলু বপনের পাশে সারের নালায় দিতে হয়। বাকি সার রোপণের ৩৫ থেকে ৪০ দিনের মধ্যে উপরি প্রয়োগ করতে হয়। আর জিপসাম, জিংক সালফেট এবং বোরণ সার শেষ চাষের সময় ছিটিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হয়। যেসব অঞ্চলের মাটিতে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি আছে সেসব more info অঞ্চলে ম্যাগনেশিয়াম সার শেষ চাষের সময় প্রয়োগ করতে হয়।

সেসময় নবাবের বাবুর্চিরা কলকাতায় মুঘল লখনউ বিরিয়ানি প্রবর্তন করে এবং তাতে আলু মেশায়। সেই থেকেই বাংলার বিরিয়ানিতে আলু প্রবেশ করেছে বলে মনে করা হয়।

জানা উৎস বা বিশ্বস্ত কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে আলুবীজ সংগ্রহ করতে হয়। বীজ আলু যদি খারাপ হয় তাহলে আলু চাষের সব আয়োজনই বিফলে যেতে বাধ্য। তাই যেনতেন জায়গা বা যে কারো কাছ থেকে বীজআলু সংগ্রহ না করে এমন উৎস থেকে বীজ সংগ্রহ করতে হয় যেন আলুর বীজ খারাপ হলে তার জন্য জবাবদিহিতা থাকে।

৩৷ পরিমিত মাত্রায় সেচ প্রয়োগ করতে হবে এবং রোগ দেখা দিলে পানি সেচ বন্ধ করে দিতে হবে৷

কাটুই পোকা : এ পোকার কীড়া আলুর প্রধান ক্ষতিকর পোকা। এরা গাছ কেটে দেয় এবং আলু আক্রমণ করে। খুব সকালে যে সব গাছ কাটা পাওয়া যায় সেগুলোর গোড়ার মাটি সরিয়ে পোকার কীড়া বের করে মারতে হবে। আক্রমণ তীব্র হলে কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে।

• বাড়িতে এনে আলু পরিষ্কার ও শুকনা জায়গায় রাখতে হবে। বেশী জোরে, উঁচু থেকে আলু ঢালা না যাবে না। তোলার ৭-১০ দিনের মধ্যে আলু পরিষ্কার করে আকার অনুযায়ী (বড়, মাঝারি ও ছোট) আলাদা করে ফেলতে হবে।

প্রতিদিনের পোল্ট্রি পণ্যের পাইকারি দাম

কান্ডের সংখ্যা কম কিন্তু লম্বা ও শক্ত। পাতা একটু বড় ও গাঢ় সবুজ। জীবনকাল ৯০-৯৫ দিন। আলু ডিম্বাকার, মাঝারি থেকে বড় আকৃতির। ত্বক মসৃন এবং রং হালকা হলুদের। শাঁস হালকা হলুদের ও চোখ  অগভীর । জাতটি সারা দেশেই চাষ করা যায়।

গোঁড়ার দিকে গাছের কাণ্ড ফেড়ে দেখলে বাদামি আক্রান্ত এলাকা দেখা যায়৷

আলু কন্দ বপনের জন্য ব্যবহার করা হয়। আগের বছরের সুরক্ষিত অঙ্কুরিত বীজ ব্যবহার করা হয়। আশ্বিনের মাঝামাঝি থেকে অগ্রহায়ণের মাঝামাঝি পর্যন্ত আলু লাগানো যায়। তবে আগাম ফসল তুলতে চাইলে ভাদ্র মাসের শেষে বীজ বপন করতে হবে।আলুর বীজ সারিবদ্ধভাবে লাগাতে হবে। সারির মধ্যে দূরত্ব ৬০ সেমি এবং বীজের মধ্যে দূরত্ব ২৩-৩৮ সেমি হওয়া উচিত। পুরো বীজ বপন করা ভাল, তবে যদি সেগুলি খুব বড় হয় তবে সেগুলিকে দুটি অংশে কেটে রোপণ করা যেতে পারে। ২ থেকে ৩ সেন্টিমিটার ব্যাসযুক্ত বীজ বপনের জন্য সর্বোত্তম। বপনের সময় তাদের কাটার দরকার নেই। বপনের সময়এবং এক সেন্টিমিটারের বেশি ব্যাসের বীজ কেটে রোপণ করা যেতে পারে। বীজ কাটার সময়, কম বীজ প্রয়োজন হয়, যেমন ঘন্টা পুরো বীজ ব্যবহার করার সময়, প্রতি হেক্টরে ১৫০০ কেজি প্রয়োজন, কাটা বীজ ব্যবহার করার সময় - এই পরিমাণ অর্ধেক, অর্থাৎ ঘন্টা ৭৫০ কেজি বীজ।

২% হারে প্রয়োগ করা যায়। আগাম জাতের আলু চাষ করতে হবে।

কচি আলু সংরক্ষণের অনপোযোগী৷ তাই আলু জমিতে ভালোভাবে পুষ্ট ও পরিপক্ব হবার পর উঠিয়ে সংরক্ষণ করা উচিত৷ ভাত্তি আলু হতে রস খুব তাড়াতাড়ি কমে না, ফলে আলু দীর্ঘদিন ভালো অবস্থায় সংরক্ষিত থাকে৷

Report this page